আপনি কি নিজের ব্যবসা গড়ে তোলার স্বপ্ন দেখছেন, নাকি অতিরিক্ত অর্থ উপার্জনের
জন্য আইডিয়া খুঁজছেন?অনলাইনে টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে যদি আপনার কোনও ধারণা না
থাকে, তাহলে এই তালিকাটি অনলাইনে অর্থ উপার্জনের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জনের
জন্য ধারণা তৈরি করবে। এখানে, ২৩টি সৃজনশীল অর্থ উপার্জনের ধারণা/অনলাইনে টাকা আয়
করার উপায় বর্ননা করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে সাইড হাস্টল এবং প্যাসিভ ইনকাম
ওয়েবসাইট থেকে শুরু করে অ্যাডভান্সড বিসনেস মডেল পর্যন্ত সবকিছু।
সূচি পত্র:- অনলাইনে টাকা আয় করার ২৩ টি উপায় || অনলাইন থেকে ইনকাম করার সেরা
উপায়
- ভূমিকা
- প্রিন্ট-অন-ডিমান্ড পণ্য বিক্রি করুন
- ব্লগ মনেটাইজেশন
- ডিজিটাল পণ্য বিক্রি
- প্রোডাক্ট রিসেলিং
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
- একজন ইনফ্লুয়েন্সার হয়ে উঠুন
- ট্রান্সক্রিপশন পরিষেবা অফার করুন
- অনলাইনে ছবি বিক্রি করুন
- হস্তশিল্প বা কাস্টম পণ্য তৈরি করুন এবং বিক্রি করুন
- বই বা ই-বুক লিখুন এবং বিক্রি করুন
- ড্রপশিপিং ব্যবসা শুরু করুন
- 𝗦𝗲𝗿𝘃𝗶𝗰𝗲𝘀 𝗼𝗿 𝗖𝗼𝗻𝘀𝘂𝗹𝘁𝗮𝗻𝗰𝘆
- অনলাইন 𝗖𝗼𝘂𝗿𝘀𝗲𝘀 𝗮𝗻𝗱 𝗪𝗼𝗿𝗸𝘀𝗵𝗼𝗽𝘀
- ইউটিউব চ্যানেল মনেটাইজেশন
- টুইচ (বা অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম) এ লাইভস্ট্রিম করুন
- একজন সোশ্যাল মিডিয়া পরামর্শদাতা হন
- একটি পডকাস্ট শুরু করুন
- অনলাইন মার্কেটপ্লেসের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করুন
- একটি অনন্য পণ্য তৈরি করুন এবং বিক্রি করুন
- একজন অনলাইন টিউটর হন
- একজন 𝗔𝗶𝗿𝗯𝗻𝗯 হোস্ট হন
- অডিওবুক বর্ণনা করুন
- একটি সাবস্ক্রিপশন বক্স তৈরি করুন
ভূমিকা
ই-কমার্সের অগ্রগতির সাথে সাথে, অনলাইনে টাকা আয় করার আরও অনেক উপায় তৈরি
হয়েছে। আপনি যদি অনলাইনে টাকা আয় করতে চান, অথবা আপনার শখকে অনলাইন ব্যবসায়
রূপান্তর করছেন, তাহলে নিচের আইডিয়া গুলো আপনাকে সাহায্য করতে পারে।
০১| প্রিন্ট-অন-ডিমান্ড পণ্য বিক্রি করুন
বর্তমানে প্রিন্ট অন ডিমান্ড একটি জনপ্রিয় অনলাইন ব্যবসায়িক মডেল যা অনেক
বিক্রেতা এবং বড় বড় অনলাইন ব্র্যান্ডগুলো ব্যবহার করে থাকে। এটি আপনাকে
অরিজিনাল ডিজাইনের সাথে হোয়াইট-লেবেল পণ্যগুলো কাস্টমাইজ করতে এবং গ্রাহকদের
কাছে বিক্রি করার সুযোগ করে দেয়, নিজের জন্য কোনও পন্য কিনতে বা মজুত রাখতে হয়
না। যখন কোনও গ্রাহক আপনার কোনও আইটেম কিনবেন, তখন একটি প্রিন্ট-অন-ডিমান্ড
কোম্পানি আপনার ডিজাইনটি পণ্যের উপর প্রিন্ট করবে, অর্ডার প্যাকেজ করবে এবং
গ্রাহকের কাছে পাঠাবে। সাধারণ প্রিন্ট-অন-ডিমান্ড পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে
টি-শার্ট, মগ, টোট ব্যাগ এবং ফ্যান মার্চ—তবে আপনি যদি সঠিক সরবরাহকারী খুঁজে পান
তবে ইউনিক আইটেমগুলোতেও ডিজাইন যুক্ত করাও সম্ভব।
যাদের জন্য বেস্ট
অনলাইনে টাকা আয় করার ক্ষেত্রে আপনি যদি নিজের ক্ষমতা পরীক্ষা করতে চান, তাহলে
প্রিন্ট-অন-ডিমান্ড পণ্য মুদ্রণ করা শুরু করতে পারেন কারণ এটি কম ঝুঁকিপূর্ণ, কম
বিনিয়োগের মাধ্যমে শুরু করা যায়। ইনফ্লুয়েন্সার, আর্টিস্ট এবং ব্রান্ড সেলিং
কোম্পানিগুলোর জন্য প্রিন্ট অন ডিমান্ড একটি জনপ্রিয় মডেল।
প্রচেষ্টার স্তর
আপনি যদি ডিজাইন তৈরি করতে পারেন, তাহলে একটি প্রিন্ট-অন-ডিমান্ড স্টোর শুরু করা
সহজ।
কীভাবে শুরু করবেন
-
একটি অনলাইন স্টোর চালু করুন অথবা মার্কেটপ্লেসে প্রোফাইল সেট আপ করুন।
-
আপনার স্টোরফ্রন্টে একটি প্রিন্ট-অন-ডিমান্ড অ্যাপ সংযুক্ত করুন।
- আপনার পণ্য নির্বাচন করুন।
-
আসল ডিজাইন আপলোড করে আপনার পণ্যগুলি কাস্টমাইজ করুন।
-
দাম এবং ডেলিভারি শর্তাবলী নির্ধারণ করুন।
-
প্রণোদনামূলক ছবি এবং পণ্যের বিবরণ সহ বিক্রয়ের জন্য আপনার কাস্টমাইজ করা
পণ্যগুলো তালিকাভুক্ত করুন।
০২| ব্লগ মনেটাইজেশন করুন
আপনার যদি একটি ব্লগ থাকে তাহলে সেই ব্লগকে মনেটাইজেশন করে আপনি টাকা আয় করতে
পারেন। ব্লগ চালানো মানে কেবল নিজের জ্ঞান বা অভিজ্ঞতা শেয়ার করা নয়; এটি
অনলাইনে আয়ের একটি প্রমাণিত উপায়ও।
বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আয়, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, স্পনসরড পোস্ট, অথবা সরাসরি
পণ্য বিক্রয়ের মাধ্যমেই হোক না কেন, একটি মনেটাইজেশন যোগ্য ব্লগ একটি
উল্লেখযোগ্য আয়ের উৎস হয়ে উঠতে পারে।
যাদের জন্য সেরা
আপনি যদি লেখালেখি পছন্দ করেন কিংবা আর্টিকেল লেখায় আপনার দক্ষতা থাকলে একটি
ব্লক মনেটাইজেশন করে টাকা আয় করা আপনার জন্য সহজ হতে পারে।
প্রচেষ্টার স্তর
একটি ব্লগকে দ্রুত গ্রো করতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই পরিশ্রমী হতে হবে এবং যথেষ্ট
সময় প্রদান করতে হবে।
কিভাবে শুরু করবেন
-
ব্লক মনিটাইজেশন এর জন্য একটি সেরা ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম বেছে নিন।
-
এমন একটি নিশ/টপিক নির্বাচন করুন যা সম্পর্কে আপনি আগ্রহী এবং ধারাবাহিকভাবে
লিখতে পারেন, যা অনন্য অন্তর্দৃষ্টি এবং মূল্য প্রদান করে।
-
একজন বিশ্বস্ত ভিজিটর তৈরি করতে নিয়মিত আকর্ষণীয় কন্টেন্ট তৈরি এবং পোস্ট
করুন।
-
আপনার ব্লগে অর্গানিক ট্র্যাফিক বাড়ানোর জন্য 𝗦𝗘𝗢 কৌশলগুলো ব্যবহার করুন।
০৩| ডিজিটাল পণ্য বিক্রি করুন
ডিজিটাল পণ্য বিক্রি করা ন্যূনতম প্রচেষ্টার মাধ্যমে অনলাইন থেকে টাকা উপার্জনের
একটি অন্যতম দুর্দান্ত উপায়। ডিজিটাল পণ্যগুলো ই-বুক এবং টেমপ্লেট থেকে শুরু করে
মিউজিক স্যাম্পল এবং অনলাইন কোর্স পর্যন্ত, যা ডাউনলোড বা সিকিউর পোর্টালে
অ্যাক্সেসের মাধ্যমে সরবরাহ করা যায়। প্রিন্ট-অন-ডিমান্ড পণ্য এবং ব্লগিংয়ের
মতো, ডিজিটাল পণ্যগুলো মাল্টি রেভিনিউ স্ট্রিম ব্যবসার অংশ হয়ে উঠতে পারে।
যাদের জন্য সেরা
সঙ্গীতশিল্পী থেকে শিক্ষক পর্যন্ত, যারা কন্টেন্ট ক্রিয়েটর, যারা তাদের দক্ষতা
এবং জ্ঞানকে মনেটাইজ করতে চান।
প্রচেষ্টার স্তর
ডিজিটাল পণ্যগুলো অত্যন্ত স্কেলেবল। ডিজিটাল পণ্যগুলো একবার তৈরি করতে পারলে,
আপনি একটি ডিজিটাল আইটেম কতবার বিক্রি করতে পারবেন তার কোনও সীমা নেই।
কীভাবে শুরু করবেন
-
এমন একটি স্টোর তৈরি করুন যেখানে গ্রাহকরা আপনার ডিজিটাল সামগ্রী/পন্য
কিনতে এবং অ্যাক্সেস করতে পারবেন।
-
আপনি আর্ট/ শিল্প, সঙ্গীত/গান/মিউজিক, কোর্স, টেমপ্লেট বা অন্যান্য ডিজিটাল
আইটেম তৈরি করুন। যদি আপনার পণ্যগুলোতে লাইসেন্সকৃত উপাদান ব্যবহৃত হয়ে
থাকে, তাহলে নিশ্চিত করুন যে আপনি তাদের কপিরাইট আইন মেনে চলছেন।
-
আপনার স্টোরে ট্র্যাফিক আনতে সোশ্যাল মিডিয়া এবং কন্টেন্ট মার্কেটিং কৌশল
ব্যবহার করুন।
০৪| প্রোডাক্ট রিসেলিং
অনলাইনে পণ্য পুনঃবিক্রয়/রিসেল করা অর্থ উপার্জনের একটি সহজ উপায়। রিসেলিং এর
মধ্যে ভিনটেজ পন্য ফ্লিপিং থেকে শুরু করে একটি সুপরিচিত ব্র্যান্ডের পরিবেশক
হওয়া পর্যন্ত যেকোনো কিছু অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। স্বনামধন্য বিভিন্ন
ব্র্যান্ডের পণ্যগুলোর মধ্যে আপনার পছন্দের পণ্য নির্বাচন করে ই-কমার্স স্টোর এর
মাধ্যমে আপনি পণ্য রিসেল করতে পারেন।
যাদের জন্য সেরা
নিজস্ব পণ্য উৎপাদন করা ছাড়াই যারা উদ্যোক্তা হতে চান তারা এই ই-কমার্স ব্যবসা
শুরু করতে পারেন।
প্রচেষ্টার স্তর
এক্ষেত্রে যদিও আপনাকে পণ্য তৈরি করতে হবে না, কিন্তু একটি পুনঃবিক্রয়/রিসেলিং
ব্যবসা চালানোর জন্য আপনাকে ইনভেন্টরি পরিচালনা করতে হবে এবং, যথেষ্ট সময় দিতে
হবে।
কিভাবে শুরু করবেন
-
আপনি কি ধরণের পণ্য পুনরায় বিক্রি/রিসেল করতে চান তা নির্ধারণ করুন। যেসব
মার্কেটের প্রতি আপনার পরিচিতি এবং আগ্রহ আছে সেগুলো বিবেচনা করুন।
- হোল সেলার বা প্রাইভেট বিক্রেতার কাছে থেকে পণ্য সংগ্রহ করুন।
- একটি স্টোর/দোকান তৈরি করে আগ্রহী ক্রেতাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
০৫| অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল অন্যান্য ব্র্যান্ডের পণ্য মার্কেটিং/প্রচার করে
অনলাইনে আয় করার একটি পরীক্ষিত এবং সহজ উপায়। এক্ষেত্রেও আপনাকে নিজেই পণ্য
তৈরি করতে হবে না। একজন অ্যাফিলিয়েট হিসেবে, যখনই কেউ আপনার মার্কেটিং কৃত
অ্যাফিলিয়েট লিঙ্কে ক্লিক করবে এবং কোন কিছু কেনাকাটা করবে তখন আপনি একটি কমিশন
পাবেন। ইফেকটিভ কন্টেন্ট মার্কেটিং আপনার অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক গুলোর উপর ক্লিক
করার সম্ভাবনাকে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করতে পারে।
যাদের জন্য সেরা
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল কন্টেন্ট ক্রিয়েটর, ব্লগার এবং সোশ্যাল মিডিয়া
ইন্সুরেন্সারদের জন্য একটি সুবিধাজনক ব্যবসায়িক মডেল যাদের অলরেডি অনেক ফলোয়ার
বা ভিজিটর রয়েছে।
প্রচেষ্টার স্তর
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য বিশ্বস্ত এবং পারফেক্ট অনলাইন অডিয়েন্স তৈরি করা একটি
চ্যালেঞ্জিং কাজ। কিন্তু আপনার কনটেন্টে একবার ট্রাফিক খাওয়া শুরু হলে এফিলিয়েট
মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে ম্যানেজমেন্টে খুব কম সময় লাগে।
কিভাবে শুরু করবেন
-
আপনার নিশ/ক্যাটাগরির সাথে প্রাসঙ্গিক অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামগুলোর জন্য
আবেদন করুন।
-
আপনার কন্টেন্টের সাথে আপনার অ্যাফিলিয়েট লিঙ্কগুলোকে যুক্ত করুন।
-
আপনি যে এফিলিয়েট করছেন সে সম্পর্কে আপনার অডিয়েন্স বা ভিজিটরদের সাথে
স্বচ্ছতা বজায় রাখুন।
০৬| একজন ইনফ্লুয়েন্সার হয়ে উঠুন
বর্তমানে ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং এমন একটি ডাইনামিক ক্ষেত্র যেখানে লাভজনক
ব্র্যান্ড ডিল নিশ্চিত করার জন্য আপনার মিলিয়ন অডিয়েন্স/ভিজিটরের প্রয়োজন
হয় না।একজন সফল ইনফ্লুরেন্সার হওয়া মানে আপনাকে আপনার পটেন্সিয়াল কাস্টমার
গ্রুপের সাথে কীভাবে যোগাযোগ করতে হয় তা জানা। উদাহরণস্বরূপ, ব্র্যান্ডগুলো
আমান্ডা র্যাচ লি-এর মতো প্রভাবশালী ব্যক্তিদের মূল্য দেয়, কেবল তাদের বিশাল
অনুসারীর জন্য নয়, বরং ভবিষ্যতের ক্রেতাদের সাথে জড়িত হওয়ার এবং প্রভাবিত
করার ক্ষমতার জন্যও।
যাদের জন্য বেস্ট
যারা ধারাবাহিকভাবে আকর্ষণীয় কন্টেন্ট তৈরি করে তাদের অডিয়েন্সে/ভিজিটরদের সাথে
প্রকৃত সংযোগ তৈরি করতে পারেন সে সকল ক্রিয়েটিভ/সৃজনশীল ব্যক্তি দের জন্য
ইনফ্লুয়েন্সার হওয়া সহজ ও লাভজনক।
প্রচেষ্টার স্তর
একজন ভালো ইনফ্লুয়েন্সার হয়ে হলো আপনাকে আপনাকে ধারাবাহিকভাবে নতুন কন্টেন্ট
তৈরি করতে হবে।
আপনার কন্টেন্ট গুলো 𝗣𝗮𝘁𝗿𝗲𝗼𝗻 এবং 𝗧𝘄𝗶𝘁𝗰𝗵, 𝗬𝗼𝘂𝘁𝘂𝗯𝗲 এর মতো চ্যানেলগুলোতে
ট্রেন্ডে থাকতে হবে। আপনার ফলোয়ার , সাবস্ক্রাইবার, কমিউনিটির সাথে
সক্রিয়ভাবে জড়িত থাকতে হবে।
কীভাবে শুরু করবেন
আপনি যে ধরনের কন্টেন্ট তৈরি করতে পছন্দ করেন তার সাথে সামঞ্জস্য
প্ল্যাটফর্মগুলোতে আপনার ফলোয়ার, সাবস্ক্রাইবার তৈরি করুন। যেমন-𝗬𝗼𝘂𝗧𝘂𝗯𝗲,
𝗣𝗶𝗻𝘁𝗲𝗿𝗲𝘀𝘁, 𝗧𝗶𝗸𝗧𝗼𝗸, 𝗧𝘄𝗶𝘁𝗰𝗵, 𝗜𝗻𝘀𝘁𝗮𝗴𝗿𝗮𝗺, 𝗙𝗮𝗰𝗲𝗯𝗼𝗼𝗸, 𝗧𝘄𝗶𝘁𝘁𝗲𝗿/𝗫, 𝗥𝗲𝗱𝗱𝗶𝘁, 𝗚𝘂𝘁𝘁𝗲𝗿,
𝗥𝗼𝗯𝗹𝗼𝘅 ইত্যাদি।
০৭| ট্রান্সক্রিপশন সেবা প্রদান করুন
ট্রান্সক্রাইবাররা 𝗔𝘂𝗱𝗶𝗼-কে লিখিত ডকুমেন্টে রুপান্তর করে। যাদের সাক্ষাৎকার,
পরামর্শ এবং মিটিংয়ের জন্য সঠিক রেকর্ড প্রয়োজন তাদের এই সেবাটির চাহিদা অনেক
বেশি। যেমন- সাংবাদিক, ডাক্তার এবং আইনজীবী। আপনার যদি দ্রুত টাইপ করার সক্ষমতা
থাকে বা একাধিক ভাষা বলতে পারেন, তাহলে ট্রান্সক্রিপশনের মাধ্যমে আপনি অনলাইন
থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
যাদের জন্য বেস্ট
যাদের চমৎকার শ্রবণ ক্ষমতা ও দ্রুত টাইপিং দক্ষতা আছে,
তাদের জন্য ট্রান্সক্রিপশন সেবা প্রদান, অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করার অনন্য
উপায়।
প্রচেষ্টার স্তর
ট্রান্সক্রিপশন একটি সহজ কাজ যদি আপনার দক্ষতা থাকে। তাই দক্ষতা অর্জনের জন্য
পর্যাপ্ত অনুশীলনের প্রয়োজন।
কিভাবে শুরু করবেন
- আপনার টাইপিং গতি এবং শোনার নির্ভুলতা তীক্ষ্ণ করুন।
-
𝗥𝗲𝘃 𝗼𝗿 𝗧𝗿𝗮𝗻𝘀𝗰𝗿𝗶𝗯𝗲𝗠𝗲 এর মতো প্ল্যাটফর্মে যোগদান করুন যা
ট্রান্সক্রাইবারদের ক্লায়েন্টদের সাথে সংযুক্ত করে।
০৮| অনলাইনে ছবি বিক্রি করুন
আপনি আইফোন, যেকোনো ভালো ব্র্যান্ডের ফোন বা পেশাদার ডিএসএলআর দিয়ে ছবি তুলুন না
কেন, অনলাইনে ছবি বিক্রি টাকা উপার্জনের একটি ক্রিয়েটিভ উপায়। ইতিমধ্যেই আপনার
কাছে যদি উন্নতমানের ছবির সংগ্রহ থাকে, তাহলে অনলাইন থেকে টাকা আয় করার জন্য
অনলাইনে ছবি বিক্রি করতে পারেন। অনলাইনে ছবি থেকে টাকা উপার্জনের জন্য
𝗨𝗻𝘀𝗽𝗹𝗮𝘀𝗵-এর মতো প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করুন।
যাদের জন্য বেস্ট
ফটোগ্রাফার হওয়া বা ফটোগ্রাফি করা যাদের ইচ্ছা তাদের জন্য ছবি বিক্রি করে অনলাইন
থেকে টাকা আয় করা সহজ ও লাভজনক অনলাইন ব্যবসা।
প্রচেষ্টার স্তর
যে কেউ ছবি আপলোড করতে পারেন এবং অনলাইনে উপস্থিতি তৈরি করতে পারেন, কিন্তু একজন
জনপ্রিয় ফটোগ্রাফার হিসেবে খ্যাতি অর্জনের জন্য সময় এবং অধ্যবসায় লাগে।
কিভাবে শুরু করবেন
-
একটি পোর্টফোলিও তৈরি করুন যা আপনার অনন্য স্টাইল এবং বেস্ট কাজ
গুলোকেৎতুলে ধরবে।
- আপনার সোশ্যাল মিডিয়া ফলোয়ার বৃদ্ধি করুন।
-
স্টক সাইটগুলোতে ফিজিক্যাল প্রিন্ট এবং লাইসেন্সিং ফটো অফার করতে পারেন।
০৯| হস্তশিল্প বা কাস্টম পণ্য তৈরি এবং বিক্রি করুন
আপনার যদি হস্তশিল্পের দক্ষতা থাকে তাহলে আপনার শিল্পকে আপনি ব্যবসায় পরিণত করতে
পারেন। হাতে পণ্য তৈরি করে সেই পন্য আপনি অনলাইনে সেল করে টাকা আয় করতে পারেন।
যদিও কাজটি সময়সাপেক্ষ হতে পারে তথাপি লাভজনক। বর্তমানে হস্তশিল্প বা কাস্টম
পণ্যের চাহিদা অনেক। হস্তশিল্প বা কাস্টম পণ্য বা হাতে তৈরি পণ্যের মাধ্যমে খুব
সহজেই গ্রাহকদেরকে আকৃষ্ট করা যায়।
যাদের জন্য বেস্ট
নির্মাতা, কারিগর এবং শখের জন্য—অথবা উদ্যোক্তাদের জন্য যারা নিজস্ব ব্যবসা গড়ে
তুলতে চান তাদের জন্য হস্তশিল্প বিক্রি অনলাইন থেকে টাকা আয় করার অন্যতম মাধ্যম।
প্রচেষ্টার স্তর
একটি হস্তনির্মিত ব্যবসা পরিচালনার জন্য যথেষ্ট প্রচেষ্টার প্রয়োজন, তবে সঠিক
বিক্রয় সরঞ্জাম, সঠিক প্রমোশন আপনার বিক্রয় প্রক্রিয়াকে দ্রুত করতে পারে।
কিভাবে শুরু করবেন
- পণ্য তৈরির আগে মার্কেট রিসার্চ করুন।
- মার্কেটে চাহিদা রয়েছে এমন পণ তৈরি করুন।
-
একটি আকর্ষণীয় ব্র্যান্ড স্টোরি তৈরি করুন যা আপনার পণ্যগুলোকে আলাদা
পরিচিতি দেয়।
-
একটি অনলাইন স্টোর তৈরি করুন যা আপনার ব্র্যান্ড পরিচয় প্রতিফলিত করবে।
১০| বই বা ই-বুক লিখুন এবং বিক্রি করুন
যেমন আপনি অনলাইন কোর্সের মাধ্যমে বা একজন ইউটিউবার হিসেবে দক্ষতা অর্জন করতে
পারেন, তেমনি আপনি অনলাইনে বই বা ই-বুক বিক্রি করে অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করতে
পারেন। এই পদ্ধতিটি বিভিন্ন ফর্ম্যাটের জন্য ভালো কাজ করে। যেমন—কল্পকাহিনী এবং
স্মৃতিকথা। কোন কিছু কিভাবে শুরু করবেন তার নির্দেশিকা এবং 𝗶𝗻𝘀𝘁𝗿𝘂𝗰𝘁𝗶𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗺𝗮𝗻𝘂𝗮𝗹𝘀
ইত্যাদি।
যাদের জন্য বেস্ট
লেখক, সাংবাদিক এবং বিষয় ভিত্তিক বিশেষজ্ঞদের জন্য বেস্ট যারা তাদের জ্ঞান বা
গল্প অন্যের সাথে শেয়ার করতে চান।
প্রচেষ্টার স্তর
একটি বই লেখা এবং সম্পাদনা করার নিঃসন্দেহে কঠিন কাজ। তাই এর জন্য যথেষ্ট সময়
এবং প্রচেষ্টা প্রয়োজন।তবে, বর্তমানে 𝗔𝗜 (𝗔𝗿𝘁𝗶𝗳𝗶𝗰𝗶𝗮𝗹 𝗜𝗻𝘁𝗲𝗹𝗹𝗶𝗴𝗲𝗻𝗰𝗲) এর মাধ্যমে
লেখা-লেখির কাজ করা যায়। মনে রাখবেন, আপনার লেখা বা সম্পাদিত বই একবার
প্রকাশিত হলে, আপনার বই আপনার পাঠকদের কাছে বিপণনের জন্য প্রস্তুত।
কিভাবে শুরু করবেন
- পছন্দের বিষয় বিবেচনা করে বইয়ের ধারণা তৈরি করুন।
-
একটি প্রকাশনা সংস্থার সাথে অংশীদার হন। অথবা প্রিন্ট-অন-ডিমান্ড সেবা
ব্যবহার করুন।
১১| ড্রপশিপিং ব্যবসা শুরু করুন
ড্রপশিপিং হল একটি কম বিনিয়োগের ব্যবসায়িক মডেল যেখানে পণ্য সরবরাহকারীদের কাছ
থেকে সরাসরি গ্রাহকদের কাছে পণ্য পাঠানো হয়। একজন স্টোর মালিক হিসেবে, আপনি
দ্বায়িত্ব হলো মার্কেটিং এবং গ্রাহক পরিষেবার প্রদান করা। ইনভেন্টরি বা
শিপিংয়ের দ্বায়িত্ব আপনার নয়। নতুনদের জন্য অনলাইনে অর্থ উপার্জনের জন্য
ড্রপশিপিং একটি লাভজনক ব্যবসা হতে পারে। ড্রপশিপিং ব্যবসা শুরু করতে হলে আপনাকে
প্রাথমিকভাবে অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে।
যাদের জন্য বেস্ট
যারা ন্যূনতম অগ্রিম বিনিয়োগ করে এবং কোনও ইনভেন্টরি ব্যবস্থাপনা ছাড়াই একটি
অনলাইন ব্যবসা শুরু করতে চান তাদের জন্য সেরা।
প্রচেষ্টার স্তর
ড্রপশিপিংয়ে সফল হতে হলে নির্ভরযোগ্য পণ্য সরবরাহকারী প্রয়োজন। সেজন্য আপনাকে
অবশ্যই এমন সরবরাহকারী খুঁজে বের করুন যারা নির্ধারিত সময়/দ্রুত সময়ের মধ্যে
পণ্য কাস্টমারের কাছে পৌঁছে দেয়। ড্রপশিপিং ব্যবসা শুরুর জন্য একটি আকর্ষণীয়
অনলাইন স্টোর তৈরি করতে হবে এবং গ্রাহকদের আকর্ষণ করার জন্য কার্যকর বিপণন কৌশল ও
মার্কেটিং পলিসি তৈরি করতে হবে।
কিভাবে শুরু করবেন
-
একটি অনলাইন স্টোর তৈরি করুন এবং একটি ড্রপশিপিং অ্যাপ সংযুক্ত করুন।
- ড্রপশিপিং সেবা প্রদানকারী পণ্য সরবরাহকারীদের খুঁজুন।
-
𝗦𝗘𝗢, সোশ্যাল মিডিয়া এবং ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আপনার স্টোরে
ট্র্যাফিক/ভিজিটর বৃদ্ধি করুন।
১২| 𝗦𝗲𝗿𝘃𝗶𝗰𝗲𝘀 𝗼𝗿 𝗖𝗼𝗻𝘀𝘂𝗹𝘁𝗮𝗻𝗰𝘆 বিক্রি করুন
অনলাইনে শুধু 𝗽𝗵𝘆𝘀𝗶𝗰𝗮𝗹 𝗽𝗿𝗼𝗱𝘂𝗰𝘁𝘀 বিক্রি হয় না, আপনি আপনার 𝗦𝗲𝗿𝘃𝗶𝗰𝗲𝘀 𝗼𝗿
𝗖𝗼𝗻𝘀𝘂𝗹𝘁𝗮𝗻𝗰𝘆 (পরিষেবা এবং দক্ষতা/পরামর্শ) বিক্রি করতে পারেন। অনলাইন থেকে টাকা
আয় করার ক্ষেত্রে 𝗦𝗲𝗿𝘃𝗶𝗰𝗲𝘀 𝗼𝗿 𝗖𝗼𝗻𝘀𝘂𝗹𝘁𝗮𝗻𝗰𝘆 বিক্রি ঠিক ততটাই লাভজনক হতে পারে।
এক্ষেত্রে আপনি অনলাইনে 𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗦𝗵𝗼𝗽𝗽𝗶𝗻𝗴, 𝗛𝗼𝗺𝗲 𝗗é𝗰𝗼𝗿 𝗖𝗼𝗻𝘀𝘂𝗹𝘁𝗶𝗻𝗴, 𝗢𝗻𝗲-𝗼𝗻-𝗢𝗻𝗲
𝗣𝗲𝗿𝘀𝗼𝗻𝗮𝗹 𝗧𝗿𝗮𝗶𝗻𝗶𝗻𝗴-র মতো ভার্চুয়াল পরিষেবা ব্যবসা শুরু করতে পারেন।
যাদের জন্য বেস্ট
যে কোনও ফিল্ডের দক্ষতা সম্পন্ন ব্যক্তি যারা তাদের 𝗦𝗸𝗶𝗹𝗹𝘀 𝗮𝗻𝗱 𝗞𝗻𝗼𝘄𝗹𝗲𝗱𝗴𝗲-কে সেল
করে অর্থোপার্জন করতে চান।
প্রচেষ্টার স্তর
আপনি যদি ইতিমধ্যেই আপনার ক্ষেত্রে দক্ষ হন, তাহলে আপনি 𝗦𝗲𝗿𝘃𝗶𝗰𝗲𝘀 𝗼𝗿
𝗖𝗼𝗻𝘀𝘂𝗹𝘁𝗮𝗻𝗰𝘆 ব্যবসা শুরু করতে
পারেন। এজন্য ন্যূনতম প্রচেষ্টা প্রয়োজন। 𝗦𝗲𝗿𝘃𝗶𝗰𝗲𝘀 𝗼𝗿 𝗖𝗼𝗻𝘀𝘂𝗹𝘁𝗮𝗻𝗰𝘆 ব্যবসা মূলত
ক্লায়েন্টদের সাথে সংযোগ স্থাপনের বিষয়।
কীভাবে শুরু করবেন
- শুরু করার জন্য আপনার একটি সার্ভিস ওয়েব সাইট প্রয়োজন হবে।
-
আপনার ওয়েবসাইটে একটি বুকিং অ্যাপ যুক্ত করুন যাতে ক্লায়েন্টরা সহজেই
অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে করতে পারে।
-
𝗦𝗮𝘁𝗶𝘀𝗳𝗶𝗲𝗱 ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে প্রশংসাপত্র সংগ্রহ করুন এবং প্রদর্শন
করুন। এগুলো আপনার পরিষেবার প্রতি ক্লায়েন্টের বিশ্বস্ততা শক্তিশালী ও
বৃদ্ধি করবে।
১৩| অনলাইন 𝗖𝗼𝘂𝗿𝘀𝗲𝘀 𝗮𝗻𝗱 𝗪𝗼𝗿𝗸𝘀𝗵𝗼𝗽𝘀 তৈরি করুন
অনলাইন 𝗖𝗼𝘂𝗿𝘀𝗲𝘀 𝗮𝗻𝗱 𝗪𝗼𝗿𝗸𝘀𝗵𝗼𝗽𝘀 আপনার দক্ষতাকে একটি ডিজিটাল পণ্যে পরিণত করে।
যেগুলো বিক্রি করে আপনি অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে পারেন। আপনি নির্দিষ্ট কিছু
প্ল্যাটফর্ম বা আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কোর্স বিক্রি করতে পারেন।
অনলাইন কোর্সের মতো ডিজিটাল পণ্যগুলোর সৌন্দর্য হল এগুলো প্যাসিভ আয়ের সম্ভাবনা
বৃদ্ধি করে। একবার তৈরিকৃত কোর্স, আপনি অতিরিক্ত উৎপাদন খরচ ছাড়াই বারবার বিক্রি
করতে পারেন।
যাদের জন্য বেস্ট
𝗘𝗱𝘂𝗰𝗮𝘁𝗼𝗿𝘀, 𝗲𝘅𝗽𝗲𝗿𝘁𝘀, 𝗮𝗻𝗱 𝗽𝗲𝗼𝗽𝗹𝗲 𝘄𝗶𝘁𝗵 𝘀𝗽𝗲𝗰𝗶𝗳𝗶𝗰 𝗮𝗰𝗵𝗶𝗲𝘃𝗲𝗺𝗲𝗻𝘁𝘀 𝗼𝗿 𝘀𝗸𝗶𝗹𝗹𝘀 ব্যক্তিদের
জন্য সেরা।
প্রচেষ্টার স্তর
এক্ষেত্রে মানসম্মত কোর্স কন্টেন্ট তৈরি করতে উল্লেখযোগ্য অগ্রিম বিনিয়োগ
প্রয়োজন হবে। আপনার কোর্সে লাইভ উপাদান, 𝗼𝗻𝗴𝗼𝗶𝗻𝗴 𝗺𝗮𝗻𝗮𝗴𝗲𝗺𝗲𝗻𝘁 আছে কিনা তার উপর
নির্ভর করে, কম বা বেশি হতে পারে।
কিভাবে শুরু করবেন
-
আপনার কোর্সের ইউনিক ভ্যালু নিশ্চিত করার জন্য প্রতিযোগীদের গবেষণা করুন।
-
কোর্সের ফ্রী নমুনা এবং মূল্যবান তথ্য দিয়ে আপনার অডিয়েন্স বৃদ্ধি করুন।
-
কোর্সের মান বৃদ্ধির জন্য অফিস সময় বা প্রশ্নোত্তর সেশনের মতো লাইভ ইভেন্ট
যুক্ত করুন।
-
আপনার কোর্সে 𝗲𝗻𝗿𝗼𝗹𝗹𝗺𝗲𝗻𝘁 ও 𝗮𝗰𝗰𝗲𝘀𝘀-এর জন্য 𝗱𝗶𝗴𝗶𝘁𝗮𝗹 𝗰𝗼𝘂𝗿𝘀𝗲 𝗱𝗲𝗹𝗶𝘃𝗲𝗿𝘆 𝗮𝗽𝗽 যুক্ত
করুন।
১৪| ইউটিউব চ্যানেল মনেটাইজেশন
ইউটিউব, অনলাইন থেকে টাকা আয় করার অন্যতম সেরা মাধ্যম। আপনার ইউটিউব চ্যানেলে
মনেটাইজেশন পাওয়ার আগে আপনার চ্যানেলে অডিয়েন্স বৃদ্ধি করতে হবে। আপনি আপনার
শখ, ইচ্ছা ও দক্ষতার উপর ভিত্তি করে কন্টেন্ট তৈরি করুন। অনলাইন থেকে টাকা আয়
করার জন্য ইউটিউব একাধিক আয়ের সুযোগ প্রদান করে।
যাদের জন্য বেস্ট
যারা ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করার দক্ষতা ও আগ্রহ আছে তাদের জন্য সেরা।
প্রচেষ্টার স্তর
একটি 𝗬𝗼𝘂𝗧𝘂𝗯𝗲 চ্যানেল শুরু করতে মাত্র কয়েক ঘন্টা সময় লাগে। আসল কাজ হল
ধারাবাহিকভাবে মানসম্পন্ন কন্টেন্ট তৈরি করা এবং সময়ের সাথে সাথে আপনার
অডিয়েন্স/ভিজিটরের সংখ্যা বৃদ্ধি করা।
কিভাবে শুরু করবেন
-
আপনার নিশ অনুযায়ী নিয়মিত ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি এবং পাবলিশ করুন।
-
একবার আপনি ১,০০০ সাবস্ক্রাইবার, ১ বছরে ৪০০০ ঘন্টা ওযাচ-টাইম অথবা লাস্ট ৯০
দিনে ১০ মিলিয়ন 𝗬𝗼𝘂𝘁𝘂𝗯𝗲 𝗦𝗵𝗼𝗿𝘁𝘀 𝗩𝗶𝗲𝘄 হলে, ইউটিউবের পার্টনার প্রোগ্রামের
জন্য আবেদন করুন।
-
ব্র্যান্ড পার্টনারশিপ এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মতো অতিরিক্ত আয়ের
উৎসগুলোর খোঁজ করুন।
Timeline Treasures নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url