শ্রেণীবিন্যাস কাকে বলে-শ্রেণীবিন্যাসের একক কি?-শ্রেণীবিন্যাসের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কি

শ্রেণীবিন্যাস হলো জীবজগতের (উদ্ভিদ ও প্রাণী) অনুরূপ বৈশিষ্ট্য, গঠন এবং বিবর্তনীয় সম্পর্কের উপর ভিত্তি করে শ্রেণীবদ্ধ করার প্রক্রিয়া। এটি বিজ্ঞানীদের জীব সনাক্ত করতে, অধ্যয়ন করতে এবং আরও সহজে বুঝতে সাহায্য করে। শ্রেণীবিন্যাস পদ্ধতিটি বিশদ গোষ্ঠী/দল থেকে শুরু করে আরও নির্দিষ্ট গোষ্ঠী/দলে পরিচালিত হয়। অর্থাৎ, শ্রেণীবিন্যাস জীবনের বৈচিত্র্যকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করে এবং জীবের নামকরণ এবং অধ্যয়নের জন্য একটি সর্বজনীন ব্যবস্থা প্রদান করে।

আর্টিকেল শেষে যা শিখবেন

  • শ্রেণীবিন্যাস কাকে বলে?
  • শ্রেণীবিন্যাসের লক্ষ্য কি?
  • শ্রেণীবিন্যাসের উদ্দেশ্য/প্রয়োজনীয়তা কি?
  • শ্রেণীবিন্যাসকরণের নিয়মাবলী কি?
  • আন্তর্জাতিক নামকরণ ব্যবস্থা
  • শ্রেণীবিন্যাসের একক কি?/ট্যাক্সোনমিক ইউনিট কি?
  • ট্যাক্সোনমিক ইউনিটের সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য
  • শ্রেণীবিন্যাসের এককসমূহের সংক্ষিপ্ত বিবরণ

শ্রেণীবিন্যাস কাকে বলে

পৃথিবীর অসংখ্য ছোট বড় ও বৈচিত্রময় উদ্ভিদ ও প্রাণী সমন্ধে পৃথক ভাবে জানা কারো একার পক্ষে সম্ভব নয়। এজন্য জীবজগতের অর্থাৎ উদ্ভিদ এবং প্রাণীদের প্রতিটি সদস্যের সাথে পরিচিত হওয়ার উদ্দেশ্যে তাদের আকৃতি ও প্রকৃতিগত বিভিন্ন ধরনের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যাবলীর পারস্পারিক সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্যের উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞান সম্মত উপায়ে জীবজগতকে পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন বিভাগ, শ্রেণী, বর্গ, পরিবার (গোত্র), গণ এবং প্রজাতি প্রভৃতি স্তর বা ধাপে বিন্যস্ত করার পদ্ধতিকে শ্রেণীবিন্যাস বা শ্রেণীবিন্যাসকরণ বলে।

শ্রেণীবিন্যাসের লক্ষ্য কি?

শ্রেণীবিন্যাসের মূল লক্ষ্য হলো এই বিশাল ও বৈচিত্রময় জীবজগৎকে (উদ্ভিদ ও প্রাণী) বিজ্ঞানীরা সহজভাবে অল্প আয়াসে এবং অল্প সময়ে তাদের সম্পর্ক অধ্যয়ন, সঠিকভাবে জানা, সনাক্তকরণ এবং পরিচিতি অর্জন করতে পারে। শ্রেণীবিন্যাসকরণ (উদ্ভিদ ও প্রাণী)-র প্রজাতি বর্ণনা করতে, বিভ্রান্তি এড়ানোর জন্য ধারাবাহিকভাবে তাদের নামকরণ করতে এবং জীবের মধ্যে বিবর্তনীয় সংযোগ প্রকাশ করতে সহায়তা করে।

শ্রেণীবিন্যাসের উদ্দেশ্য/প্রয়োজনীয়তা কি?

শ্রেণীবিন্যাসের উদ্দেশ্য বা প্রয়োজনীয়তা ব্যাপক। এখানে তার প্রধান প্রধান উদ্দেশ্যগুলো সংক্ষেপে উল্লেখ করা হলঃ
  • শ্রেণীবিন্যাসের মাধ্যমে বিজ্ঞানসম্মত ভাবে অল্প পরিশ্রমে ও ও অল্প সময়ে পৃথিবীর সকল উদ্ভিদ ও প্রাণী সমন্ধে জানা ও শেখার সুবিধার্থে শ্রেণীবিন্যাসের প্রয়োজন।
  • নতুন প্রজাতিসহ কোন উদ্ভিদ ও প্রাণীর নামকরণ, সনাক্ত ও বৈশিষ্ট্য নির্ধারণে শ্রেণীবিন্যাসের প্রয়োজন।
  • জীবদের বৈশিষ্ঠ্যের মিল এবং অমিলের তুলনামূলক পর্যালোচনার মাধ্যমে অপরিচিত জীবকে সহজে চিহ্নিত এবং সনাক্ত করা যায়।
  • মানব কল্যাণে প্রয়োজনীয় উদ্ভিদ ও প্রাণীসমুহকে সনাক্ত করা।
  • শ্রেণীবিন্যাসের মাধ্যমে ক্ষতিকর জীবকে সনাক্ত করা যায়।
  • শ্রেণীবিন্যাসের মাধ্যমে উপকারী জীবকে সনাক্ত করা যায়।
  • উদ্ভিদজগতের বিভিন্নতার প্রতি আলোকপাত করা এবং আহরিত জ্ঞানকে সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা।
  • পূর্ণাঙ্গ জ্ঞানকে সংক্ষিপ্তভাবে উপস্থাপন করা।
  • প্রতিটি একক-এর নাম প্রদানের ব্যবস্থা করা।
  • শ্রেণীবিন্যাসের মাধ্যমে জীবজগতের কোন উদ্ভিদ বা প্রাণীর উৎপত্তিগত অবস্থান নির্ধারণ করা যায়।
  • সহজ উপায়ে বিভিন্নস্তরের উদ্ভিদ ও প্রাণীদের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করা।
  • অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং পরিবেশ সংরক্ষণে শ্রেণীবিন্যাসের ব‍্যাপক প্রয়োজন।
  • বিবর্তন বা অভিব্যক্তি সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা লাভের জন্যও শ্রেণীবিন্যাস জ্ঞানের প্রয়োজন।

শ্রেণীবিন্যাসকরণের নিয়মাবলী কি?

শ্রেণীবিন্যাসকরণের নিয়মাবলী নিম্নে উল্লেখ করা হল।
(১) জীবের শ্রেণীবিন্যাসকরণের প্রথমেই উক্ত জীবের পর্ব, শ্রেণী, বর্গ, গোত্র, গণ ও প্রজাতি ইত্যাদি ধাপগুলো নির্দিষ্ট ক্রমানুসারে একটির নিচে অন্যটি লিখতে হয়।
(২) ধাপগুলোর সাধারণ নাম ইংরেজিতে বা বাংলায় এবং বিশেষ নাম অবশ্যই ইংরেজিতে লিখতে হয়।
(৩) হাতে লেখার সময় উদ্ভিদ ও প্রাণী উভয়ের ক্ষেত্রেই Genus বা গণের নিচে এবং Species বা প্রজাতির নিচে দুটো পৃথক সরলরেখা টানতে হয়।
(৪) ছাপার অক্ষরে লেখার সময় গণ ও প্রজাতির নাম বাঁকা অর্থাৎ ইটালিক অক্ষরে লিখতে হয়।
(৫) হাতে লেখার সময় বা ছাপানোর সময়ে গণ ও প্রজাতি ব্যতীত অন্য কোন ধাপের নিচে দাগ দেয়া যাবে না।
(৬) সকল প্রাণীর গোত্রের নামের শেষে- ‘idae’ এ অক্ষর চারটি থাকবে। যেমন- Amoebidae (অ্যামিবার গোত্র)।
(৭) অমেরুদন্ডী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে পর্ব, শ্রেণী, বর্ণ, গোত্র, গণ ও প্রজাতি এ ছয়টি ধাপ লিখলেই চলে। কিন্তু মানুষ, ব্যাঙ, সাপ, মাছ ইত্যাদি সকল মেরুদন্ডী প্রাণীর ক্ষেত্রে পর্বের নিচে অবশ্যই উপপর্ব লিখতে হবে।
(৮) কোন প্রাণীর শুধুমাত্র বৈজ্ঞানিক নাম বা প্রজাতির নাম লেখার সময় অবশ্যই সম্পূর্ণ নামই লিখতে হয়। যেমন-মানুষের বৈজ্ঞানিক নাম Homo sapiens
(৯) বৈজ্ঞানিক নাম সব সময় দুটো পদের সমন্বয়ে লিখতে হয়। এ দুটো পদের প্রথমটা বৈজ্ঞানিক নামের গণ অংশ এবং পরেরটা বৈজ্ঞানিক নামের প্রজাতিক অংশ। যেমন-
  • কুনো ব্যাঙের বৈজ্ঞানিক নাম Bufo melanostictus. এখানে Bufo গণ অংশ এবং melanostictus প্রজাতিক অংশে।
  • ধানের বৈজ্ঞানিক নাম Oryza sativa। এখানে Oryz গণ অংশ এবং sativa প্রজাতিক অংশে।

আন্তর্জাতিক নামকরণ ব্যবস্থা

উদ্ভিদ ও প্রাণীর শ্রেণীবিন্যাসের ক্ষেত্রে ২টি আন্তর্জাতিক নামকরণ ব্যবস্থা (International Naming Systems) রয়েছে। একটি হলো ICBN (International Code of Botanical Nomenclature) অপরটি হলো ICZN (International Code of Zoological Nomenclature) । ICBN এবং ICZN কোন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান নয়। উদ্ভিদ ও প্রাণীর শ্রেণীবিন্যাস বা নামকরণের জন্য আন্তর্জাতিক নিয়ম বা কোডের সেট।ICBN হলো উদ্ভিদের নামকরণের নিয়মের একটি সেট। ICZN হলো প্রাণীদের নামকরণের নিয়মের একটি সেট। নিম্নে ICBN এবং ICZN এর কাজ সংক্ষেপে বর্ণনা করা হলো।

ICBN – International Code of Botanical Nomenclature

  • ICBN হলো শৈবাল এবং ছত্রাক (algae and fungi) সহ উদ্ভিদের নামকরণের জন্য নিয়ম এবং নির্দেশিকাগুলোর একটি সেট।
  • প্রতিটি উদ্ভিদ প্রজাতির একটি অনন্য, সর্বজনীনভাবে গৃহীত বৈজ্ঞানিক নাম রয়েছে তা  নিশ্চিত করে।
  • এই কোডটি কীভাবে সঠিকভাবে উদ্ভিদ নাম গঠন, প্রকাশ এবং ব্যবহার করতে হয় তা নিদ্দেশ করে।
  • ICBN বিভিন্ন স্থানীয় বা সদৃশ নামের কারণে সৃষ্ট বিভ্রান্তি রোধ করতে সহায়তা করে।
🔄 দ্রষ্টব্যঃ ICBN পরবর্তীতে আপডেট ও নতুন নামকরণ করা হয়। এবং ICN (International Code of Nomenclature for algae, fungi, and plants) বা (শৈবাল, ছত্রাক এবং উদ্ভিদের আন্তর্জাতিক নামকরণ কোড) নামে নামকরণ করা হয়।

ICZN – International Code of Zoological Nomenclature

  • ICZN হলো প্রাণীদের নামকরণের নিয়মের একটি সেট।
  • প্রতিটি প্রাণী প্রজাতির একটি স্বতন্ত্র এবং স্থিতিশীল বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত বৈজ্ঞানিক নামব্যবহৃত হয় তা নিশ্চিত করে।
  • এটি নির্দিষ্ট করে যে কীভাবে নতুন প্রজাতিকে সঠিকভাবে বর্ণনা করতে হবে, প্রতিশব্দগুলো পরিচালনা করতে হবে এবং প্রাণী শ্রেণীবিন্যাসে ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে।

শ্রেণীবিন্যাসের একক কি?/ট্যাক্সোনমিক ইউনিট কি?

জীবজগতের শ্রেণীবিন্যাসের জন্য কতকগুলো সুনির্দিষ্ট একক বা ধাপ আছে। শ্রেণীবিন্যাসে ব্যবহৃত বিভিন্ন স্তর বা শ্রেণীকে ট্যাক্সোনমিক ইউনিট বলা হয়। উদ্ভিদি ও প্রাণীর বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞানীরা জীবগুলোকে সংগঠিত এবং সনাক্ত করতে বিভিন্ন ইউনিট/এককে ভাগ করে থাকেন। এই ট্যাক্সোনমিক ইউনিট/একক গুলো ব্যবহার করে শ্রেণীবিন্যাস করা হয়। এই শ্রেণীবিন্যাসকরণের মাধ্যমে একটি উদ্ভিদ বা প্রাণীকে তার সবচেয়ে সাধারণ দল থেকে সবচেয়ে নির্দিষ্ট দলে ভাগ করা হয়।

ট্যাক্সোনমিক ইউনিটের সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য

উদ্ভিদ এবং প্রাণী উভয়ের জন্যই ট্যাক্সোনমিক ইউনিটের মৌলিক সিস্টেম একই, তবে পরিভাষায় (terminology) কিছু ছোটখাটো পার্থক্য রয়েছে। এটি কীভাবে কাজ করে তা নিম্নে দেওয়া হলোঃ

🔹 সাদৃশ্য

  • উদ্ভিদ এবং প্রাণী উভয়কে একই প্রধান স্তর ব্যবহার করে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়।
রাজ্য → পর্ব (অথবা বিভাগ) → শ্রেণী → বর্গ (ক্রম) → গোত্র (পরিবার) → গণ (বংশ) → প্রজাতি
  • শ্রেণীবিন্যাস বিস্তৃততম গোষ্ঠী (রাজ্য) থেকে সবচেয়ে নির্দিষ্ট (প্রজাতি) -এ স্থানান্তরিত হয়।
  • শ্রেণীবিন্যাস সিস্টেমটি দ্বিপদী। দ্বিপদীর অর্থ প্রতিটি জীবের বৈজ্ঞানিক নামের দুটি অংশ থাকবে।
  • একটি হলো ‘গণ’ (বংশ) এবং অপরটি হলো ‘প্রজাতি’।
(উদাহরণস্বরূপ, Homo sapiens, Oryza sativa)।

🔹 বৈসাদৃশ্য

  • প্রাণীদের ক্ষেত্রে, পর্ব (Phylum) শব্দটি ব্যবহৃত হয়।
  • উদ্ভিদের ক্ষেত্রে, পর্ব শব্দটির জন্য ‘পর্ব’ (Phylum)-এর পরিবর্তে ‘বিভাগ’ (Division) শব্দটি ব্যবহৃত হয়।
(যেমন- উদ্ভিদদের ক্ষেত্রে, Oryza sativa, Magnoliophyta বিভাগের অন্তর্গত।)

  • উদ্ভিদ ও প্রাণীর ক্ষেত্রে ‘রাজ্য’ (Kingdom) গুলোও ভিন্ন হয়। যেমন- প্রাণীরা অ্যানিমেলিয়া (Animalia), কিংডম (Kingdom )-এর অন্তর্গত, এবং উদ্ভিদ ‘Plantae’ (প্ল্যান্টি) কিংডম (Kingdom)-এর অন্তর্গত।

শ্রেণীবিন্যাসের এককসমূহের সংক্ষিপ্ত বিবরণ

উদ্ভিদ ও প্রাণীর শ্রেণীবিন্যাসের ক্ষেত্রে ICBN, বর্তমানে ICN এবং ICZN কতৃক সাতটি প্রধান ট্যাক্সোনমিক ইউনিট বা শ্রেণীবিন্যাসের একক রয়েছে। ICBN, বর্তমানে ICN এবং ICZN স্বীকৃত একক গুলোর সংক্ষিপ্ত বিবরণ নিম্নে দেয়া হলঃ
(১) প্রজাতি (Species): প্রজাতি হলো শ্রেণীবিভাগের ক্ষুদ্রতম মৌলিক একক। একই পূর্ব পুরুষ থেকে উদ্ভূত, দৈহিক ও জননাঙ্গের দিক থেকে সর্বাধিক মিল সম্পন্ন একাধিক উদ্ভিদ ও প্রানীর সমষ্টি হলো প্রজাতি বা স্পিসিস। যেমন- পৃথিবীর সকল Mangifera indica (আম গাছ) একই প্রজাতির অন্তর্ভুক্ত।
(২) গণ (Genus): জননাঙ্গের দিক থেকে সর্বাধিক মিলসম্পন্ন এক বা একাধিক প্রজাতি মিলে একটি গণ বা জেনাস গঠন করে। যেমন- Artocarpus, Bufo, Homoইত্যাদি।
(৩) গোত্র বা পরিবার (Family): এক বা একাধিক নিকট সাদৃশ্য গণ নিয়ে একটি গোত্র বা পরিবার গঠিত হয়। যেমন- Moraceae, Amoebidae ইত্যাদি।
(৪) বর্গ (Order): এক বা একাধিক নিকট সাদৃশ্য পরিবার নিয়ে একটি বর্গ বা অর্ডার গঠিত। যেমন- Urticales, Amoebida ইত্যাদি।
(৫) শ্রেণী (Class): এক বা একাধিক নিকট সাদৃশ্য বর্গ নিয়ে একটি শ্রেণী বা ক্লাস গঠিত। যেমন-Dicotyledoneae, Amphibia, Sarcodina ইত্যাদি।
(৬) পর্ব (Phylum)/বিভাগ (Division): এক বা একাধিক নিকট সাদৃশ্য শ্রেণী নিয়ে একটি পর্ব (Phylum)/বিভাগ (Division) গঠিত। যেমন-Embryophyta, Chordata, Protozoa ইত্যাদি।
(৭) উদ্ভিদজগৎ/প্রাণীজগৎ (Kingdom/রাজ্য): সকল উদ্ভিদ বিভাগ নিয়ে উদ্ভিদজগৎ গঠিত। এবং সকল প্রাণীর পর্ব নিয়ে প্রাণীজগৎ গঠিত।

উদ্ভিদ ও প্রাণীর শ্রেণীবিন্যাসের এককসমূহ ছকে দেখানো হল।
উদ্ভিদজগৎ/প্রাণীজগৎ
↓↑
বিভাগ/পর্ব
↓↑
শ্রেণী
↓↑
বর্গ
↓↑
গোত্র
গণ
↓↑
প্রজাতি

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Timeline Treasures নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url