পরিবেশ দূষণ কি-পরিবেশ দূষণের কারণ ও প্রতিকার

পরিবেশ দূষণ বর্তমানে বিশ্বের কাছে একটি হুমকি। পরিবেশ দূষণের কারণে সম্পূর্ণ মানবজাতি সহ উদ্ভিদকুল ও প্রাণীকুল বিলুপ্তের দিকে ধাবিত হচ্ছে। পরিবেশ দূষণের কারণে পৃথিবীর তাপমাত্রা/বিশ্ব উষ্ণতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
পরিবেশ দূষণ কি-পরিবেশ দূষণের কারণ ও প্রতিকার
বিশ্ব উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে সমুদয় পৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে যাচ্ছে, মেরু অঞ্চলের বরফগুলো গলতে শুরু করেছে। যার ফলে সমুদ্র উপকূলীয় দেশগুলো সমুদ্রের পানির নিচে চলে যেতে পারে। আজকের আর্টিকেলে আমরা পরিবেশ দূষণ কি পরিবেশ দূষণের কারণ প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জানব।

সূচিপত্রঃ- পরিবেশ দূষণ কি-পরিবেশ দূষণের কারণ ও প্রতিকার

ভূমিকাঃ

জনসংখ্যার বৃদ্ধি, সম্পদ, দারিদ্র, প্রযুক্তি এবং বিশ্বাসের পরিণতির ফল গোটা বিশ্ব ভোগ করছে।শক্তি এবং কৃষি পরিস্থিতির ওপর পরিবেশগত অনেক বড় প্রভাব রয়েছে। মানুষের কার্যকলাপের ফলে মানুষ যে সকল রাসায়নিক পদার্থ বায়ুমন্ডলে নিঃসরণ করছে তা একটি উদ্বেগের বিষয়। রাসায়নিক তথ্য গুলোর মধ্যে বেশ কিছু পদার্থ পৃথিবীর তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাকে পরিবর্তন করছে। সমগ্র পৃথিবীর জলবায়ু এবং তাপমাত্রা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে হুমকি হিসেবে দাঁড়িয়েছে।
অন্যান্য রাসায়নিক পদার্থ গুলো পৃথিবীর ট্যাটোস্ফিয়ার এর ওজোন স্তরের প্রতিরক্ষা স্তরকে ধ্বংস করছে। যার ফলে বিপদজনক অতিবেগুনি রশ্মি পৃথিবীতে পৌছাচ্ছে। বায়ুমণ্ডলের এ ধরনের পরিবর্তনের ফলে পৃথিবীর মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকি, অর্থনৈতিক ক্ষতি, পরিবেশগত ভারসাম্যহীনতা এবং প্রাকৃতিক সম্পদ ধ্বংসের ক্ষেত্রে গুরুত্ব ভূমিকা পালন করছে। এ কারণেই বিশ্ব সম্প্রদায় খোদ মানব সমাজের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত।

পরিবেশ এবং এর দূষণঃ

কোন নির্দিষ্ট স্থানে প্রাপ্ত ভূমন্ডল এবং জীব মণ্ডলের সমষ্টিকে ওই নির্দিষ্ট স্থানের পরিবেশ বলা হয়।সুতরাং সেই স্থানের পরিবেশের অবস্থা বলতে ওই স্থানের সাথে সম্পর্কিত ভূমন্ডল এবং জীবজগতের বিভিন্ন পরিবর্তনশীল সূচকের পরিমাণগত এবং গুণগত অবস্থাকে বোঝায়। ভূমন্ডলের যে জিনিসগুলো পরিবর্তন হয় সেগুলোই পরিবর্তন সেই সূচক।
এই পরিবর্তনশীল সুযোগ গুলোর মধ্যে রয়েছে পানি, বাতাস এবং ভূমি ব্যবস্থা যেখানে অজিব এবং অজৈব সংস্থান আছে, যেখানে মানুষ সহ বিভিন্ন অনুজীব, বন্যপ্রাণী, মৃত্তিকা, বন, তৃণভূমি, জলাভূমি এবং মানবসম্পদ সহ বিভিন্ন উপাদান রয়েছে। সুতরাং, পরিবেশের অবস্থার যে কোনো পরীক্ষার জন্য সামগ্রিক পরিবেশ ব্যবস্থা গঠনকারী এই সূচকগুলির অবস্থা বিবেচনা করতে হবে।

বায়ু দূষণ কিঃ

অক্সিজেন, নাইট্রোজেন সহ বিভিন্ন গ্যাসের সংমিশ্রণে বায়ুর গঠিত। এছাড়াও বায়ুতে কার্বন-ডাই-অক্সাইড, নাইট্রাস অক্সাইড, সালফার-ডাই-অক্সাইড এবং অন্যান্য অনেক উপাদান রয়েছে। পৃথিবীতে মানবজাতির সহ অন্যান্য প্রাণীকুল এবং উদ্ভিদ কুলের সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য এই সমস্ত প্রধান উপাদান গুলি যুক্তিসঙ্গত এবং সঠিক অনুপাতে থাকা উচিত। যেমন-
* অক্সিজেন- ২০.৭১
* নাইট্রোজেন- ৭৮.০২
* আর্গন- ০.৮০
* সাধারণ গ্যাস- ০.০২
* ধুলো- ০.০১
* জলীয় বাষ্প- ৪১
* কার্বন ডাই অক্সাইড-০.০৩
যাইহোক, বিভিন্ন কারণে, এই গ্যাসগুলির অনুপাত পরিবর্তিত হতে পারে যা বাতাসে একটি অস্বাস্থ্যকর অবস্থা তৈরি করতে পারে।

সাসপেন্ডেড পার্টিকুলেট ম্যাটারঃ

এটি হলো বাতাসে জমে থাকা এরোসল এবং কঠিন কণার একটি জটিল সংমিশ্রণ। যেমন- ধুলো, ধোঁয়া এবং কুয়াশা। যে সকল কণার আকার PM 10 (মাইক্রোনের চেয়ে কম কণা) সে সকল কণা স্বাস্থ্যের উপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে।

উদ্বায়ী জৈব যৌগঃ

উদ্বায়ী জৈব পদার্থ গুলোর মধ্যে রয়েছে পেট্রল, পেইন্ট দ্রাবক এবং জৈব পরিস্কার দ্রবণ। উপাদানগুলো বাষ্পীভূত হয়ে বায়ুতে প্রবেশ করে। যার ফলে মানব জাতি সহ অন্যান্য উদ্ভিদ ও প্রাণীর ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে। যেমন-
  • কার্বন মনোক্সাইড (CO)
  • নাইট্রোজেন অক্সাইড (NOx)
  • সালফার অক্সাইড (SOX) প্রধানত সালফার ডাই অক্সাইড (SOX)।
  • সীসা এবং অন্যান্য ভারী ধাতু।
  • ওজোন এবং ফটোকেমিক্যাল অক্সিডেন্ট।
এছাড়াও বাতাসের বিষাক্ত রাসায়নিকের মধ্যে রয়েছে কার্সিনোজেনিক রাসায়নিক, তেজস্ক্রিয় পদার্থ এবং অ্যাসবেস্টস, ভিনাইল ক্লোরাইড এবং বেনজিন হিসাবে অন্যান্য রাসায়নিক পদার্থ যেগুলো পরিবেশ দূষণকারী হিসাবে প্রতিনিয়ত নির্গত হচ্ছে।

শব্দ দূষণ কিঃ

মানুষ সহ প্রত্যেকটি প্রাণীরই শব্দের সহ্য ক্ষমতা রয়েছে। এই শব্দের স্বাভাবিক শ্রবণযোগ্য সীমা রয়েছে। শব্দ যখন এই স্বাভাবিক শ্রবণযোগ্য সীমার বেশি হয় তখন তাকে শব্দ দূষণ বলে। শব্দ কম্পাঙ্কের একক হল হার্টজ। আমরা সাধারণত ১৫ থেকে ২০ কিলো হার্টজ ফ্রিকোয়েন্সির শব্দ গুলো শুনতে পাই।

১৫ কিলো হার্টজ এর নিচে এবং ২০ কিলো হার্টজ এর বেশি হলেও আমরা শব্দ শুনতে পায় না। ফ্রিকোয়েন্সি বর্ণালী এবং এর ওভারটাইম বৈচিত্র্য দ্বারা কোন গোলমাল এর শব্দের স্তর চিহ্নিত করা হয়।সংখ্যার বৃহৎ পরিসর নিয়ে কাজ করার কারণে, শব্দের মাত্রা বর্ণনা করতে ডেসিবেল (dB) নামক লগারিদমিক পরিমাপ ব্যবহার করা হয়।
ডেসিবেলে শব্দের মাত্রা নিম্নরূপ ভাবে নির্ণয় করা হয়ঃ
সাউন্ড লেভেল (dB)= 10 log10(p/p)2 = 20log10(p/p0)
যেখানে, P= রুট গড় - শব্দ চাপ এর বর্গ (নিউটন প্রতি বর্গ মিটার) এবং P0= রেফারেন্স চাপ যা দুর্বলতম শ্রবণযোগ্য শব্দ (20 মাইক্রো নিউটন প্রতি বর্গ মিটার)।

ভূমি/মাটি দূষণ কিঃ

মাটি দূষণ বলতে মাটির প্রয়োজনীয় উপাদান গুলোর হ্রাস এবং অপ্রয়েজনীয় উপাদান গুলোর বৃদ্ধি পাওয়াকে বোঝায়। যে উপাদান গুলো প্রাণী ও উদ্ভিদের জন্য ক্ষতিকর। মাটি দূষণের প্রধান উৎস বর্জ্য যেমন- মানব বর্জ্য, পৌরসভার কঠিন বর্জ্য এবং শিল্প বর্জ্য, রাসায়নিক, কৃষিতে ব্যবহৃত কীটনাশক ও সার, তেজস্ক্রিয় বর্জ্য, খনিজ পদার্থ বর্জ্য ইত্যাদি ছাড়াও পলিথিনসহ আরও অনেক অপব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক পণ্য রয়েছে যে গুলো জমির উর্বরতা হ্রাস করা। অপরিকল্পিত নির্মাণকাজ, রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি এবং অন্যান্য উন্নয়ন কর্মকান্ড প্রতিদিনই মাটি ক্ষয় করছে।

পানি দূষণ কিঃ

পানি দূষণ বলতে পানির গুণমানের পরিবর্তনকে বোঝায়। যে গুলো মানুষ এবং অন্যান্য জৈবিক ব্যবস্থার জন্য ক্ষতিকর। আমরা জানি পৃথিবীর এক তৃতীয়াংশ পানি দ্বারা গঠিত। এই পানির ৯৭% ই লবণাক্ত। এমনকি, বাকি ৩ শতাংশও ব্যবহারযোগ্য নয়। বরং গ্রীষ্মমন্ডলীয় ও বরফ অঞ্চলে মিঠা পানির পরিমান ৩০ শতাংশ।

পরিবেশ দূষণের তাৎক্ষণিক প্রভাব

মানুষের স্বাস্থ্য সমস্যাঃ

পরিবেশ দূষণ বিভিন্ন উপায়ে মানুষের স্বাস্থ্যের ঝুঁকি সৃষ্টি করে। বায়ু দূষণের কারণে মানুষের শ্বাসকষ্ট, বমি বমি ভাব, মাথাব্যথা, ফুসফুসে সমস্যা, চর্মরোগ, ব্রঙ্কাইটিস প্রভৃতি রোগ দেখা দিতে পারে। অন্যদিকে শব্দ দূষণের কারণে হৃৎস্পন্দন, শ্রবণশক্তিতে ব্যাঘাত, মস্তিষ্কে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হয় যার ফলে মানসিক ও শারীরিক অসুস্থতা দেখা দেয়। দূষিত পানি পান করে মানুষ ডায়রিয়া, কোলেরা, ম্যালেরিয়া ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত হয়।

পরিবেশগত সমস্যাঃ

বায়ু দূষণের কারণে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। বায়ু দূষণ প্রাকৃতিক সম্পদের সংরক্ষণে হস্তক্ষেপ করে এবং সুনির্দিষ্ট অস্তিত্বকে হুমকির মাধ্যমে পরিবেশগত সমস্যা তৈরি করে। বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইড বৃদ্ধির ফলে ওজোন স্তর ক্ষয় হচ্ছে। ফলে গ্রিন হাউস প্রভাব সৃষ্টি হয়।

অর্থনৈতিক সমস্যাঃ

পরিবেশ দূষণের কারণে সমস্ত জাতি, বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলি অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। পরিবেশ দূষণ মানুষের সম্পত্তি এবং উপকরণের মূল্যকে প্রভাবিত করে। এটি আমাদের প্রাকৃতিক সম্পদ যেমন- বন, মাছ, বন্য-সম্পদ ইত্যাদির ক্ষতি করছে।

পরিবেশ দূষণের প্রতিকারঃ

বিশ্ব সম্প্রদায় পরিবেশ দূষণে বিষয়ে বেশ উদ্বিগ্ন। পরিবেশ দূষণ রোধে বেশ কয়েকটি কর্মসূচি গ্রহণ, নীতি ও প্রস্তাবনা তৈরি করা হয়েছে। যাইহোক, এই উদ্যোগগুলির কোনটিই কার্যকর বলে প্রমাণিত হয়নি।
(১) পরিবেশ সম্পর্কে জনসাধারণের মধ্যে অনুপ্রেরণা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি প্রচার করা উচিত।
(২) আমাদের সুশীল সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে। সুশীল সমাজ যদি অনুপ্রেরণামূলক কর্মসূচি নিয়ে এগিয়ে আসে, তাহলে জনগণ একটি আন্দোলন নিয়ে এগিয়ে আসবে।
(৩) যেহেতু সরকারী সংস্থাগুলিতে জনবল, আনুষঙ্গিক সহায়তা, পরিকল্পনা এবং তহবিল অনেক কম। তাই, সম্প্রদায় ভিত্তিক সমাধানের লক্ষ্যে জনসাধারণের অনুপ্রেরণা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচী এই বিশাল সমস্যা মোকাবেলায় একটি সাশ্রয়ী পদ্ধতি হবে।
(৪) ভাল নিয়ন্ত্রন ব্যবস্থা, পুনর্ব্যবহার এবং সম্পদ পুনরুদ্ধারের জন্য উপযুক্ত প্রযুক্তি অনুসন্ধান করা উচিত। এবং তাদের প্রযুক্তিগত এবং আর্থিক কার্যকারিতা মূল্যায়ন করা উচিত।
(৫) আমাদের সবাইকেই বুঝতে হবে যে বর্জ্যগুলি এলোমেলোভাবে না ফেলে ডাস্টবিনে রাখাই তাদের নাগরিক দায়িত্ব যাতে কর্মীরা সহজেই সেগুলি সংগ্রহ করতে পারে।
(৬) শিল্প কারখানা গুলোতে শিল্প বর্জ্য হ্রাস এবং দূষণ প্রতিরোধ কর্মসূচি চালু করতে হবে।
(৭) অপরিকল্পিত নগরায়ন ও শিল্পায়ন বন্ধ করতে হবে। সব অননুমোদিত নির্মাণ, ভরাট ও দখল অপসারণ করতে হবে।
(৮) ড্রেনেজ নেটওয়ার্ক গুলিকে কঠিন বর্জ্য থেকে পরিষ্কার রাখতে হবে, বিশেষ করে পলিথিন। পলিথিন নিষিদ্ধ করার জন্য সরকারের প্রতিশ্রুতি বাস্তবে আসতে হবে।
(৯) যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সীসাযুক্ত পেট্রোলের ব্যবহার বন্ধ করা, 2 স্ট্রোক ইঞ্জিন সহ থ্রি হুইলারগুলির জন্য নতুন লাইসেন্স এবং রুট পারমিট প্রদান বন্ধ করতে হবে। এবং বিদ্যমান 2-স্ট্রোক ইঞ্জিন থ্রি হুইলারগুলিকে পর্যায়ক্রমে বন্ধ করতে হবে।
(১০) ভেজাল যুক্ত লুব্রিকেন্ট বিক্রি বন্ধ করতে হবে এবং যানবাহনে সিএনজি ব্যবহার করার জন্য প্রচার-প্রচারণা চালাতে হবে।
(১১) মোটরযান নিয়ন্ত্রণ করতে বারবার নীতিমালা লঙ্ঘনের জন্য জরিমানা বৃদ্ধি করা উচিত এবং সব ধরনের যানবাহনের জন্য নির্গমন মান স্থাপন করা উচিত।
(১২) নীতিগত ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রণোদনার একটি প্যাকেজ দেওয়া উচিত যা পরিবেশ বান্ধব যানবাহনের মালিক এবং অপারেটরদের আর্থিকভাবে লাভবান হতে হবে।
(১৩) বায়ু দূষণ রোধে প্রচেষ্টার সাফল্য নির্ভর করবে পরিবেশ, পরিবহন ও জ্বালানি খাতের নীতিনির্ধারক এবং স্ট্যাকহোল্ডারদের মধ্যে সহযোগিতা এবং সরকার, বেসরকারি খাত এবং সাধারণ জনগণের মধ্যে গতিশীল অংশীদারীত্বের উপর। এই ধরনের অংশীদারীত্বের বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় ঐকমত্য তৈরিতে মিডিয়ার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

উপসংহারঃ

উপরের আলোচনা থেকে দেখা যায় যে পরিবেশ দূষণ এই পৃথিবীতে আমাদের অস্তিত্বের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সমস্ত প্রাণী ধ্বংসের হুমকিতে রয়েছে। সুতরাং, সমস্ত প্রাণীর মধ্যে শ্রেষ্ঠ হিসাবে, মানুষের পরিস্থিতি সম্পর্কে উদাসীন হওয়া উচিত নয়। এই পৃথিবীকে রক্ষা করার জন্য আমাদের যথাসাধ্য চেষ্টা করা উচিত।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Timeline Treasures নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url